The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক :-অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে আবারো বাড়তে শুরু করেছে করোনার দাপট। সেখানে এই প্রথম করোনায় বাংলাদেশি একজনের মৃত্যু হয়েছে।
এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে সিডনির প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে। তবে প্রতিদিনই আক্রান্তের হার বাড়তে থাকায় নতুন করে সিডনিতে লকডাউনসহ সংক্রমণের হটস্পট এলাকাগুলোতে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
বিশ্ব যখন করোনায় টালমাটাল তখনও অস্ট্রেলিয়া অনেকটা সাফল্যের সঙ্গে করোনা মোকাবেলা কর আসছিল। তবে করোনা শুরু হওয়ার দেড় বছর পরে তৃতীয় প্রভাবে অনেকটাই টাল মাটাল অবস্থা অস্ট্রেলিয়ার সিডনি।
অস্ট্রেলিয়াতে ৯৭৫ জন করোনায় মারা গেলেও এর আগে কোন বাংলাদেশি মারা যায়নি। সিডনিতে এই প্রথম কোন বাংলাদেশি করোনায় মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবার(২০ আগস্ট) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ছয়টাই ৬৭ বছর বয়স্ক মোহাম্মদ জুলফিকার করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে পারিবারিক সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
মোহাম্মদ জুলফিকার সিডনির বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকায় নিজের ছেলের সাথে থাকতেন। কিছুদিন আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে সেখানে অন্য রোগীদের মাধ্যমে সংক্রমিত হন বলে জানানো হয়েছে। এর আগে ৯৬ বছর বয়সী একজন বাংলাদেশি সিডনিতে মারা যান। ধারনা করা হয় তিনি বার্ধক্যজনিত রোগ ছাড়াও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।
সিডনিতে গত এক মাসে করোনায় মারাগেছে ৬০ জনেরও বেশি মানুষ। বাংলাদেশি কয়েকটি পরিবার এই মূহুর্তে সংক্রমিত অবস্থায় আছে বলে জানা গেছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি,মেলবোর্ন,ক্যানবেরা এই মুহুর্তে লকডাউন রয়েছে।
করোনা ঠেকাতে সিডনিতে রাত্রীকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ থাকায় এই মুহুর্তে প্রবাসীরা তাদের আপনজনের কাছে যেতে পারছে না। এদিকে প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যুর সংবাদে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
নিউজ২৪.ওয়েব/ডেস্ক/আয়েশা