The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক:- দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা দিন দিনই বেড়েই চলেছে। এ ধরনের রোগের চিকিৎসাও ব্যয়বহুল। অনেক ক্ষেত্রে কিডনি রোগ একদম শেষ অবস্থায় ধরা পড়ে। তখন আর কিছু করার থাকে না। নীরবে এটি শরীরের ভয়ঙ্কর ক্ষতি করে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা বংশগত কোনও বিশেষ রোগ থাকলে কিডনি সমস্যার প্রবণতা দেখা দেয়।
ফুসফুস কিংবা হৃৎপিণ্ডের মতোই শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে কিডনি। তাই সুস্থ থাকতে কিডনির যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এমন অনেক খাবার আছে, যা খেলে কিডনি সুস্থ থাকে। যেমন-
আপেল : প্রচলিত আছে, রোজ একটা আপেল খেলে আর চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে না। এই কথাটা কিডনির ক্ষেত্রেও সত্য। আপেলের মধ্যে থাকা ফাইবার, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়া এটি ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়।
পেঁয়াজ : কিডনি সুস্থ রাখার আরেকটি অন্যতম উপাদান হলো পেঁয়াজ। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভনোয়েড রয়েছে, যা রক্তের চর্বি দূর করে। এছাড়া এতে থাকা কুয়ারসেটিন উপাদান হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। পেঁয়াজে থাকা পটাশিয়াম, প্রোটিনও কিডনির জন্য বেশ উপকারী।
পানি : কিডনি সুস্থ রাখতে প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি বা তরল জাতীয় খাবার খান। তবে অতিরিক্ত ঘাম হলে পানি খাওয়ার পরিমাণ আরও বাড়াতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে কিডনিতে পাথর হয় না এবং এর স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে।
মাছ : কিডনিকে সুস্থ রাখতে মাছ বেশ উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ওমেগা থ্রি এবং অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি ফ্যাট থাকায় এটি কিডনিকে সুস্থ রাখে। আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের মতে, দিনের খাদ্যতালিকায় মাছ রাখুন। এটি হৃদযন্ত্র ঠিক রাখার পাশপাশি শরীরের নানা সমস্যা দূর করে।
লাল ক্যাপসিকাম : লাল ক্যাপসিকামে থাকা কম পরিমাণে পটাশিয়াম কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এতে শরীরের জন্য উপকারী ভিটামিন সি, এ, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক অ্যাসিড ও ফাইবার রয়েছে। এছাড়া লাইকোপেন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। এসব উপাদান কিডনি সুস্থ রাখতে বেশ কার্যকর।
নিউজ২৪.ওয়েব/ডেস্ক/ ব্রিজ