The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক :-মহাবিশ্বে আমরা একা কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বহু সময়, অর্থ ব্যয় করেছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি নেচার পত্রিকার এক অনলাইন বিতর্ক সভায় জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একাংশ দাবি করেছেন, আমাদের আকাশগঙ্গা ছায়াপথেই (মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি) রয়েছে ভিনগ্রহীদের বাস।
বিখ্যাত অ্যাস্ট্রোবায়োলজিস্ট জন্টি হর্নারের দাবি, ‘নক্ষত্র থাকলে তার গ্রহ থাকবেই। আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতেই রয়েছে কমপক্ষে ৪০ হাজার কোটি নক্ষত্র। এছাড়া অন্যান্য ছায়াপথে আরও অসংখ্য নক্ষত্র রয়েছে। সুতরাং প্রায় সেই পরিমাণ গ্রহ থাকা স্বাভাবিক। আর এত গ্রহের কোথাও প্রাণের সঞ্চার হয়নি, এমনটা মনে হয় না। এমনকি মানুষের চেয়ে উন্নত প্রাণী সেখানে থাকতেই পারে। তবে আমাদের ছায়াপথের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের দূরত্ব ১০ লক্ষ আলোকবর্ষ। দুটি তারার মধ্যে ব্যবধান ১০ হাজার আলোকবর্ষের। ফলে প্রাণ থাকলেই যে খুব তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করা যাবে তা নয়।’
আরেক মহাকাশ বিজ্ঞানী স্টিভেন টিঙ্গের মতে, ‘এই মিল্কিওয়েতেই প্রাণ রয়েছে। তার যুক্তি, প্রাণ সৃষ্টির জন্য উপযুক্ত উপাদানের অনেক কিছুর খোঁজ ইতিমধ্যেই পাওয়া গেছে বহির্বিশ্বে।’ তবে তিনি বলছেন, ‘মানুষের থেকে উন্নত প্রাণ যেমন থাকতে পারে, তেমন ব্যাকটেরিয়া কিংবা এককোষী জীব থাকাও অসম্ভব নয়।’
নিউজ২৪.ওয়েব/ডেস্ক/আয়েশা