The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক:- কঠোর লকডাউনের আগে বৈশাখ আর ঈদের কেনাকাটার হিড়িক পড়েছে রাজধানীর বিপণিবিতান ও শপিংমলগুলোতে। ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণে দিন দিন দেশের করোনা পরিস্থিতির অবনতি হলেও তা যেন নাড়া দিচ্ছে না সাধারণ মানুষকে। ভিড় ঠেলে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে বিভিন্ন দোকানে ছুটছেন ক্রেতারা। মুখে মাস্ক থাকলেও উধাও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনার প্রবণতা।
গাদাগাদি করে কার আগে কে কিনবেন পছন্দের পোশাক বা প্রয়োজনীয় সামগ্রী, চলছে যেন তারই প্রতিযোগিতা। শপিংমল খোলার দ্বিতীয় দিনে শনিবার (১০ এপ্রিল) সকাল থেকেই নিউমার্কেট এলাকার ফুটপাত ও বিপণিবিতানে বাড়তে থাকে ক্রেতাসমাগম।
সময় যত গড়িয়েছে ক্রেতার চাপে ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যবিধি। মার্কেটের প্রবেশপথে জীবাণুনাশক টানেল থাকলেও তা ব্যবহারে চরম অনীহা দেখা যায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের। আবার বিপণিবিতানের ভেতরে মাস্ক ছাড়া দেখা যায় বিক্রয় কর্মীদেরও। ক্রেতাদের অনেকেরই দাবি, অনেকটা বাধ্য হয়ে এসেছেন কেনাকাটা করতে।
এ অবস্থায় করোনা সংক্রমণ রোধে ১৪ তারিখ থেকে সারাদেশে সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে বিক্রেতাদের মধ্যে।
এর আগে ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুক্রবার থেকে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিপণিবিতান খোলার অনুমতি দেয় সরকার।
শুক্রবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, আগামী ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) থেকে ৭ দিন পরিপূর্ণভাবে কার্যকর করা হবে লকডাউন। লকডাউনের বিষয়ে আগামী রোববার (১১ এপ্রিল) প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। এবারের লকডাউনে জরুরি সেবা ছাড়া সব কিছু বন্ধ থাকবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি ১৪ দিনের লকডাউনের সুপারিশ করেছে।
নিউজ২৪.ওয়েব / ডেস্ক /ব্রিজ