The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক : কোরবানির ঈদ মানেই ভোজন রসিকদের তৃপ্তি করে খাওয়াদাওয়া। আর মজার সব খাবারের পেছনে লুকিয়ে থাকে মসলার গোপন মিশ্রণ। মাংস রাঁধতে হলে নানান মশলাপাতি প্রয়োজন হবেই। বাঙালি মুসলমানের বাড়িতে বাড়িতে ঈদুল আজহার দিনক্ষণ নির্ধারণ হতেই মসলাপাতি বাটাবাটি ও গুঁড়া করার ধুম পরে যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক মসলাপাতির বর্তমান হালচাল।
ঈদ উৎসবে খাবারে বৈচিত্র্য আনতে মসলাপাতির খুব দরকার। তাই ঈদের আগেই মাংসের বিভিন্ন রেসিপি রান্নার জন্য আদা, রসুন, পেঁয়াজ, হলুদ, মরিচ, তেজপাতা, গরম মসলা, গোলমরিচ, জায়ফল, সয়াসস এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস আগে থেকেই কিনে রাখলে ভালো।
গুঁড়া মশলাগুলো যেমন পৃথক কৌটায় নাম লেখে গুছিয়ে রাখবেন তেমনি দরকার মতো আদা, রসুন, জিরা বেটে রাখুন। এতে সময় মতো সবকিছু থাকবে হাতের নাগালে। ঈদে কয়েকদিন পরেও নিমন্ত্রণের প্রচলন রয়েছে, সে জন্য প্রয়োজনের চাইতে খানিকটা বেশি মসলাপাতি কিনে রাখুন, যাতে সংকট পরলে ঝামেলায় পড়তে না হয়।
মসলার নিজস্ব ঘ্রাণ ও চমকলাগা বাহারি স্বাদের জন্য এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আসন্ন ঈদকে উপলক্ষ্য করে অনেকেই মসলার বাজার আগে ভাগেই করে নিতে চাচ্ছেন অনেকে। তবে, করোনাকালে এবং ঈদ বলেই হয়তো মসলার বাজার দর স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
এলাচ প্রতি কেজি ২২০০ থেকে ২৫০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। জিরার কেজি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা, গোলমরিচ সাদা কেজি ৮২০ থেকে ৮৪০ টাকা এবং কালো গোলমরিচ ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকায়। লবঙ্গের কেজি ৭৫০ থেকে ৯৫০ টাকা, জায়ফল ১২০০ থেকে ১৩৫০ টাকা। তেজপাতা কেজি ১১০ থেকে ১৫০ টাকা। দারুচিনি ৩৫০ থেকে ৩৭০ টাকা, জয়ত্রীর ২৫৫০ থেকে ২৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ধনিয়ার কেজি ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে মসলার বাজারে। এছাড়া অনেকে মাংসে চুইঝাল খেতে পছন্দ করেন। মুখরোচক এ মসলাটির কেজি ৭৫০ থেকে ৯৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
নিউজ ২৪.ওয়েব/ডেস্ক/ব্রিজ