The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক: দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আজও বৃহস্পতিবার কোনো পেঁয়াজ দেশে প্রবেশ করেনি। পেঁয়াজ আমদানি না হওয়ায় একদিনের ব্যবধানে খোলাবাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজে ৩-৪ টাকা বেড়েছে। আমদানি বন্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা দাম আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন।
বিকেলে হিলি বাজার দেখা গেছে, ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ২২-২৪ টাকা ও ভারতীয় নসিক জাতের পেঁয়াজ ২৪-২৬ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে । বুধবার সেই পেঁয়াজ বিক্রয় হয়েছে ২১-২৩ টাকায়।
পেঁয়াজ বিক্রেতা রুবেল ইসলাম জানান, শুনেছি বৃহস্পতিবার থেকে ভারতীয় পেঁয়াজ আসবে না। এ কারণে হিলির আড়তদারদের কাছ থেকে নাসিক জাতের পেঁয়াজ ২৪ টাকা কেজি দরে ক্রয় করে ২৬ টাকা বিক্রয় করছি। ইন্দো জাতের ২২ টাকায় ক্রয় করে ২৪ টাকায় বিক্রয় করছি। কেজিতে ৩-৪ টাকা বেড়েছে দুদিন আগের তুলনায় ।
পেঁয়াজ বিক্রেতা মিঠু মিয়া বলেন,ছোট ব্যবসায়ী আমরা । পাইকারি আড়ত থেকে যে দামে কিনি তার একটু বেশি দামে বিক্রি করি। এখানে ব্যবসায়ীরা আমাদের লাভের চেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছেন।
হিলি আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ বলেন, ১৫ মার্চ পর্যন্ত ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র (আইপি) সময়সীমা বেঁধে দেয় সরকার। এ কারণে ১৬ মার্চ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। সরকার নতুন করে আইপি দিয়ে আবারও পেঁয়াজ আমদানি শুরু হবে।
হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী বলেন, পেঁয়াজ আমদানির জন্য কৃষিমন্ত্রণালয় ১৫ মার্চ পর্যন্ত আইপির সময় দিয়েছিল। এর সময়সীমা বাড়াবে কিনা আমার জানা নেই।
নিউজ ২৪./ ডেস্ক/ সুমাইয়া