The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক :-লকডাউনে অনেকেই হোম অফিস করতে বাধ্য হচ্ছেন। করোনার সংক্রমণ দিনকে দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রশ্নে বহু প্রতিষ্ঠানই ঝুঁকছে হোম অফিসে। অতিমারিতে বাড়িতে বসে কাজ করলেও অফিসের বা প্রতিষ্ঠানের চাহিদা পূরণের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।
স্থান নির্বাচন করুন: হোম অফিসের জন্য প্রথমেই সুবিধা মতো কক্ষ নির্বাচন করে নিতে হবে যেখানে কাজ করার উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে। ইন্টারনেট সংযোগসহ একটি ফোন এবং একটি কম্পিউটার রাখুন। আর অফিসের নির্ধারিত সময়সূচি মেনে চলতে চলুন।
অফিস শুরুর প্রস্তুতি: অফিসের নির্ধারিত সময়ের আগেই গোসল ও সকালের নাস্তা সেরে নেবেন। অফিসে যাওয়ার আগে যেমন প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন, হোম অফিসের ক্ষেত্রেও তেমনটা করবেন। বাড়ি বসে কাজের জন্যও একই রকম প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। অফিসের কাজের মতোই ঠিকঠাক পোশাক পরে কাজ শুরু করতে হবে।
পেশাগত মনোভাব বজায় রাখুন: পেশাগত কাজের সময় ব্যক্তিগত কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। হোম অফিস বলে যাচ্ছেতাই অলস ভাবে করলে চলবে না। মানে বাড়িতে বসে কাজ করা মানেই যা খুশি তা করা নয়। বাসায় শুয়ে শুয়ে নয়, বরং অফিসের মতো চেয়ার-টেবিলে কাজ করতে হবে। এবং অফিস সিডিউল অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
ব্যক্তিগত কাজ নয়: পেশাগত কাজের সময় ব্যক্তিগত কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। অফিস টাইমে পরিবারের সদস্যদের থেকে নিজেকে আলাদা রাখুন। অফিসের সময়টাতে ঘরের কাজ করবেন না। কখনোই অফিস-বাড়ির কাজ এক সাথে করতে যাবেন না। রিপোর্টিং বসের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করুন। এবং কাজ শুরুর আগে ও শেষে আপনার দায়িত্বশীলের সঙ্গে কথা বলে নেবেন।
কক্ষটি সাজিয়ে নিন: নিজের পছন্দ মতো রঙ ও আসবাব দিয়ে ঘরটি সাজিয়ে নিন। পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা যেনো থাকে, সেদিকে রক্ষ্য রাখুন। অফিস কক্ষের দেয়ালে ভালো কোনো চিত্রকর্ম রাখতে পারেন। ডেক্সে বা টেবিলে কিছু শোপিস রাখুন। এতে আপনার ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পাবে। আর বাড়িতে বসে কাজের ক্ষেত্রে ভিডিও কল, স্কাইপ, জুমের মতো প্রযুক্তিগুলো ব্যবহার করুন।