The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক :– ক্ষুদ্রকে কখনও অবহেলা করো না, একদিন এই ক্ষুদ্রই বিশ্ব জয় করবে। দুই বছর বয়সে ঠিক এমনটাই করেছিল প্রতিভাবান শিশু সুবর্ণ। যাকে সবাই চেনে আইজ্যাক সুবর্ণ বারী নামে।
একের পর এক বাঘা বাঘা অংক নিমিষেই সমাধান দেওয়া অদ্ভুত এই শিশুটি বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত সুবর্ণ আইজ্যাক বারী যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিস্ময় বালক’ হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে।
রসায়নের ‘পিরিওডিক টেবল’ অর্থাৎ, পর্যায় সারণি পড়তে গিয়ে সেই বয়সেই অনেকেই হয়ত হোচট খেয়েছে, আর সেখানে মাত্র আড়াই বছরের সুবর্ণ তা মুখস্থ বলে দিত পারত সে।
২০১২ সালের ৯ এপ্রিল নিউইয়র্কে জন্ম সুবর্ণের। দুই ভাইয়ের মধ্যে সুবর্ণ ছোট। ছোট থেকেই সবাইকে অবাক করে একের পর এক কৃতিত্ব দেখিয়েছে সুবর্ণ। দেড় বছর বয়স থেকেই সংখ্যা এবং অংকের প্রতি আগ্রহ ছিল তার। তখন তারবাবা সুবর্নকে আরও কঠিন কিছু শেখাতে শুরু করলেন। তিনি সুবর্ণকে জ্যামিতির বিভিন্ন আকৃতি শেখালেন। তারপর শেখালেন রসায়নের পর্যায় সারণি। এভাবেই বাবার হাত ধরেই তার পথচলার শুরু।
পিএইচডি স্তরের গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নের সমস্যাগুলো সমাধান করতে সক্ষম হওয়ায় খুব অল্প বয়সেই বিশ্বে তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, সন্ত্রাসবিরোধী ক্যাম্পেইন ও নিজের লেখা ‘দ্য লাভ’ গ্রন্থের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে চাইল্ড প্রডিজি হিসেবে পরিচিত সে। এছাড়া হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাকে একজন অধ্যাপক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমো বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী এ অধ্যাপককে বিশেষ সম্মাননা জানিয়েছেন।
এ ছাড়া অক্সফোর্ডসহ নানা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার কাছে সুবর্ণের চিঠি আসতো। এমনকি সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও তার ট্যালেন্টে দেখে তাকে চিঠি দিয়েছিলেন। এরকম আরও অনেকে অনেক অর্জনের ভরপুর ছোট সুবর্ণের ঝুলি।
নিউজ২৪.ওয়েব / ডেস্ক /ব্রিজ