The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক:- টেস্ট ক্রিকেটে টানা ব্যর্থতায় টনক নড়েছে নির্বাচকদেরও। পুরো কাঠামোকে ঢেলে সাজাতে বিসিবির কাছে আলাদা পরিকল্পনা পাঠিয়েছে নান্নু-বাশার-রাজ্জাকের নির্বাচক প্যানেল। আগামী দু’বছরে মধ্যে এর সুফল পাওয়া যাবে বলে বিশ্বাস প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নুর। নিউজিল্যান্ড সিরিজে সাকিবের অভাব অনুভব করবেন তিনি। তবুও আশাবাদী ইতিবাচক পারফরম্যান্স উপহার দেবে টিম টাইগার। নান্নু কথা বলেন সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচকদের নিয়ে হয়ে যাওয়া নানা সমালোচনার বিষয়েও।
টেস্ট কিংবা টি-টোয়েন্টি। স্বস্তি নেই বাংলার ক্রিকেটে। ক্রিকেটারদের পারফর্মেন্স নিয়ে চলছে সমালোচনা, আলোচনা হচ্ছে নির্বাচকদের দল গঠনের প্রক্রিয়া নিয়েও। সব মিলিয়ে যেন চোরাবালিতে ডুবে আছে সবাই।
টেস্ট স্ট্যাটাসের ২১ বছরেও টেস্টলেস বাংলাদেশ। প্রত্যেক হারের পরেই যুক্তি যেন থাকে তৈরি। তবে এবার আর কোনো ঢাল নয়। ব্যর্থতা অকপটে স্বীকার করে বিসিবির কাছে এই ফরম্যাট নিয়ে নতুন পরিকল্পনা নির্বাচক প্যানেলের। এ সম্পর্কে নান্নু বলেন, আমরা ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট নিয়ে কাজ করছি। চেষ্টা করেছি এটাকে কীভাবে উন্নয়ন করা যায়। আমরা নির্বাচক প্যানেলে থাকি বা না থাকি, আশা করি দুই বছরের মধ্যে এর সুফল পাওয়া যাবে।
নির্বাচকের দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই সমালোচনা যেন নিত্যসঙ্গী নান্নু-বাশার প্যানেলের। এ বিষয়েও কথা বললেন খোলামেলা। নান্নুর ভাষায়, সফলতা-ব্যর্থতা থাকবেই। একটা জার্নিতে অনেক কিছুই থাকে। আর সবাইকে খুশি করা কঠিন। অনেক খেলোয়াড় কিন্তু আছে, যারা খেলে। এর মাঝে কিছু খেলোয়াড়কে বেছে নিতে হয়। নির্বাচক প্যানেল বাছাই করতে পারে। একাদশ বাছাই ও অন্য সিদ্ধান্তগুলো কিন্তু কোচ ও অধিনায়ক নেয়। এটা নিয়েও নির্বাচকদের দোষ দেওয়া হয়।
তবে ব্যর্থতাই যে নতুন দিনের সন্ধান দেয়। নান্নুও আশাবাদী। আশাবাদী এই বাধা ঠিকই উতরে যাবে টিম টাইগার। তাকিয়ে আছেন কিউই সিরিজের দিকে। আগামী বছর থেকে সাকিবকে নিয়মিত পাবেন বলেই বিশ্বাস তার। তিনি বলেন, আমরা এবারের সফরে নিউজিল্যান্ডে সময় পাচ্ছি, প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার জন্য। সে হিসাবে কিউই সফরে একটা আশার দিক আছে। কেননা দেশেও দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলে গিয়েছে দল। আর সাকিবকে আমরা সব সময় দলে চাই। ও এবার পারিবারিক কারণে ছুটি নিয়েছে, এই বিষয়টাও দেখতে হবে। সামনের সিরিজগুলোতে যদি আমরা ওকে নিয়মিত পাই তাহলে সেটা দলের জন্য খুবই ভালো হবে।
উল্লেখ্য, চলতি মাসের ৩১ তারিখ শেষ হচ্ছে নান্নু-বাশার-রাজ্জাকের নির্বাচক প্যানেলের মেয়াদ।
নিউজ২৪.ওয়েব/ডেস্ক/আয়েশা