The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক: এক বছর আগের তুলনায় গত জুন মাসে সৌদি আরব থেকে চীনের অপরিশোধিত তেল আমদানি বেড়েছে ১৫ শতাংশ। মার্চ এবং এপ্রিলে তেলের দাম কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চীন জ্বালানি তেলের রেকর্ড পরিমাণ আদেশ দেয়। এর ফলে চীনে শীর্ষ তেল সরবরাহকারী হিসেবে নিজেদের অবস্থানও ধরে রাখতে সক্ষম হয় সৌদি আরব।
রোববার চীনের সাধারণ শুল্ক প্রশাসন বলেছে, জুনে সৌদি আরব থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৮৮ মিলিয়ন টনে। যা গত বছরের একই মাসের তুলনায় দিনে ২ দশমিক ১৬ মিলিয়ন ব্যারেল বেশি। এছাড়া ২০১৯ সালের মে মাসের তুলনায় গত মে মাসেও সৌদি আরব থেকে তেলের আমদানি বেড়েছে চীনের।
বিশ্বে তেলের শীর্ষ দুই রফতানিকারক রাশিয়া এবং সৌদি আরবের মাঝে যখন দামের লড়াই চরমে চলছিল; সেই সময় চীন রেকর্ড আমদানি করে। করোনাভাইরাস মহামারির শুরুর দিকে গত মার্চ এবং এপ্রিলে বিশ্বজুড়ে তেলের চাহিদা হ্রাস পায়।
গত মাসে রাশিয়া থেকে ৭ দশমিক ৯৮ মিলিয়ন টন বেশি তেল পরিবহন হয়; যা দিনের হিসেবে প্রায় ১ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন ব্যারেল। জুনে দেশটির তেলের চালান গত বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ।
তবে করোনা মহামারির কারণে বিশ্বজুড়ে জ্বালানির চাহিদা কমে এলেও শীর্ষ সরবরাহকারী হিসেবে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে সৌদি আরব। গত মাসেও রেকর্ড ৫৩ দশমিক ১৮ মিলিয়ন অপরিশোধিত তেলের আমদানি করেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ অপরিশোধিত তেলের আমদানিকারক চীন।
ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে রিফাইনিটিভের বিশ্লেষক এমা লি বলেন, ব্রাজিল, নরওয়ে এবং অ্যাঙ্গোলা থেকেও আমদানি বাড়িয়েছে বেইজিং। বিশ্লেষকদের ধারণা, চলতি মাসেও রেকর্ড পরিমাণ অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আমদানি করতে পারে চীন। কারণ দেশটির প্রধান বন্দরগুলোতে তেলবাহী কার্গোগুলো পৌঁছাতে শুরু করেছে। এখনও অনেক কার্গো চীনের পথে রয়েছে।
সূত্র: জাগোনিউজ২৪
নিউজ২৪.ওয়েব/ সংবাদদাতা /নিরাক