The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক: নারায়ণগঞ্জ জেলার জামতলা এলাকায় যৌতুকের জন্য নির্যাতনের অভিযোগের মামলায় গ্রেপ্তার স্বামী যুবলীগ নেতা শাহ ফয়েজউল্লাহ ফয়েজকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রবিবার (২৯ মার্চ) দুপুরে ফয়েজকে আদালতে পাঠানো হলে তাঁর জামিন প্রার্থনা করেন আইনজীবী। তবে ম্যাজিস্ট্রেট তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠায়।
শাহ ফয়েজ উল্লাহ জেলা যুবলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক। তিনি আততায়ীদের হাতে খুন হওয়া আলোচিত নুরুল আমিন মাকসুদের শ্যালক।
২৮ মার্চ শনিবার রাতে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ ফয়েজকে গ্রেপ্তার করে। এর আগে তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন স্ত্রী আরোহী হাওলাদার (২২)।
আরোহী হাওলাদার কলেজ রোড এলাকার মৃত খলিল হাওলাদারের মেয়ে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আরোহী হাওলাদার ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি জামতলা এলাকার শাহজাহান মিয়ার ছেলে শাহ ফয়েজ উল্লাহ ফয়েজকে (৪৩) বিয়ে করেন। এরপর তাদের ঘরে একটি সন্তান হয়। বিয়ের পর থেকেই ফয়েজ আরোহীকে নানাভাবে যৌতুকের জন্য নির্যাতন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আরোহী ৮ লাখ টাকা প্রদান করে। এর মধ্যে ফয়েজ পরিবারের কোন ভরন পোষন না দিয়ে সম্প্রতি আরো ২ লক্ষ টাকা যৌতুক দাবি করে। টাকা না পেয়ে ২৭ মার্চ তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে ফয়েজ। পরে ৯৯৯ এ ফোন করলে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে ও চিকিৎসা করায়।
আরোহী জানান, ফয়েজ আওয়ামীলীগের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ৭ দিন একটি জায়গায় আটক রেখে জোরপূর্বক বিয়ে করে। তার আগের স্ত্রী সন্তান রেখে আমাকে জোর করে বিয়ে করে। তার যে কয়টা বউ ফয়েজ নিজেও বলতে পারবে না।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি আসলাম হোসেন জানান, রাতে শহরের জামতলা এলাকা থেকে ফয়েজকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সূত্র: নিউজ নারায়ণগঞ্জ
নিউজ২৪.ওয়েব/ডেস্ক/মৌ দাস