The main component of a healthy environment for self esteem is that it needs be nurturing. It should provide unconditional warmth.
অনলাইন ডেস্ক:ভালো-মন্দের মাঝামাঝি থেকে এই বছর কেটেছে বিরাট কোহলির। ধারাবাহিকতার রূপক হিসেবে পরিচিত ভারতের এই ব্যাটসম্যান ২২ গজে জ্বলে উঠতে ব্যর্থ। ২০২০ সালে কোনও ফরম্যাটে সেঞ্চুরি করতে পারেননি। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে তিনি সমালোচিত হচ্ছেন অধিনায়কত্বের কারণে।
কোহলির নেতৃত্বে এ বছরের শুরুতে নিউ জিল্যান্ডে টেস্ট সিরিজ হেরে গেছে ভারত। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ছিল হতাশার প্রতিচ্ছবি, আসর শেষ করেছে চতুর্থ হয়ে। অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে ওয়ানডে সিরিজ হারার পর অ্যাডিলেডে প্রথম টেস্টে ব্যাটিং লজ্জায় মাথা হেট হয়েছে। কেবল ব্যর্থতার গল্প।
কিন্তু কোহলি যখন পিতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে দেশে ফিরে গেলেন, আর আজিঙ্কা রাহানের হাতে পড়লো দলের দায়িত্ব; তখন অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনে মেলবোর্ন টেস্ট জিতে সিরিজে সমতা ফেরালো ভারত। ৮ উইকেটে স্বাগতিকদের হারানোর পর অনেকে রাহানেকে স্থায়ীভাবে অধিনায়কত্ব দেওয়ার দাবি তুলেছেন। অথচ কোহলির নেতৃত্বে ভারতের ঈর্ষণীয় সাফল্যের রেকর্ড রয়েছে।
৫৬ ম্যাচে নেতৃত্ব নিয়ে ৩৩টি জয়ে ভারতের সবচেয়ে সফল টেস্ট অধিনায়ক কোহলি, ৫৬ শতাংশের ওপর জয়। কিন্তু তাকেই কি না সরিয়ে দেওয়ার দাবি তুলছে লোকজন। এই বিতর্কে চুপ করে বসে থাকতে পারলেন না ব্যাটিং গ্রেট শচীন টেন্ডুলকার। বললেন ‘কোন ব্যক্তি ভারতের ঊর্ধ্বে নয়।’
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে শচীন বললেন, ‘বিরাটের সঙ্গে তুলনা করা কারও উচিত নয়। আজিঙ্কার ব্যক্তিত্ব আলাদা। তার অভিপ্রায় আগ্রাসী। আমি প্রত্যেককে মনে করিয়ে দিতে চাই তারা দুজনই ভারতীয় এবং উভয়েই ভারতের জন্য খেলে। সুতরাং কোনও ব্যক্তি ভারতের ঊর্ধ্বে নয়। দল ও দেশ সবকিছুর উপরে।’
নিউজ২৪.ওয়েব/ডেস্ক/আয়েশা